ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদ প্রার্থী মোঃ লুৎফর রহমান বাবু। রাজনীতিকে পেশা হিসাবে নয় বরং মানুষের পাশে থেকে মানুষের সেবা করার উদ্দেশ্যেই বেছে নিয়েছেন।
ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থানা যুবলীগের সাবেক যুগ্ন-আহ্বায়ক ও আওয়ামী লীগের সদ্য সাবেক যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক জনাব মোঃ লুৎফর রহমান বাবু একজন কর্মী বান্ধব, রাজপথের সংগ্রামী ও ত্যাগী নেতা। প্রতিবেদকের সাথে কথা বলতে গিয়ে জনাব মোঃ লুৎফর রহমান বাবু বলেন, রাজনীতি করি মানুষের জন্য। আজকাল অনেকেই রাজনীতিকে একটি পেশা মনে করে। এই ধরনের স্বার্থবাদী মানুষেরা রাজনীতির নামে নানা স্বার্থবাদী কাজে লিপ্ত হয়ে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেন। রাজনীতিতে সেইসব মানুষের প্রয়োজন যারা নিঃস্বার্থ ভাবে মানুষের পাশে থেকে মানুষের জন্য কাজ করেন। যারা সবসময় কর্মীদের পাশে থাকেন, কর্মীদের খোঁজ খবর রাখেন এবং সংগঠনকে সুসংগঠিত রাখতে সবসময় সহায়তা করেন। জনাব মোঃ লুৎফর রহমান বাবু এর ব্যতিক্রম নন। মাঠ পর্যায়ে অনেক নেতা-কর্মীদের সাথে কথা বলে এর সত্যতা মেলে। অনেক নেতা কর্মী মনে করেন জনাব মোঃ লুৎফর রহমান বাবু ভাই এর মতো মানুষদের যেনো দলে মূল্যায়ন হয়। এই ধরনের মানুষগুলো দায়িত্বপ্রপ্ত হলে দল, কর্মী এবং সাধারণ মানুষ উপকৃত হবে।
মোঃ লুৎফর রহমান বাবু, আওয়ামী লীগের সম্মেলনে
১৯৯৬ সালে যুবলীগে অংশগ্রহণ করেন। পরবর্তীতে ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থানা যুবলীগের যুগ্ন-আহ্বায়ক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে বিভিন্ন সময়ে বিরোধী দলের বিভিন্ন নির্যাতন ও জেল জুলুমের স্বীকার হয়েছেন। ১/১১ এ যখন অনেক বড় বড় নেতারাও স্বার্থবাদী পন্থানুসরণ করেছিলেন তখনও লুৎফর রহমান বাবু রাজপথের সংগ্রামী নেতা। এই আন্দোলন সংগ্রামের পরিনাম কি হবে ভাবেননি। লক্ষ্য ছিল একটাই দলনেত্রী, জননেত্রী, গণতন্ত্রের মানষ কন্যা মমতাময়ী মা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে কারাগার থেকে মুক্ত করা। প্রয়োজনে নিজেদের জীবনের বিনিময়ে হলেও বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে কারাগার থেকে মুক্ত করতেই হবে। জনাব মোঃ লুৎফর রহমান বাবু এর মতো নেতা-কর্মীরা সেটা করেও দেখিয়েছিলেন।
দলের সাধারণ নেতা কর্মীদের মতো আমাদেরও প্রত্যাশা রইলো জনাব মোঃ লুৎফর রহমান বাবু ভাই এর মতো নেতারা দলে মূল্যায়িত হোক এবং দায়িত্বপ্রাপ্ত হোক। এমন ত্যাগী, সৎ নিষ্ঠাবান নেতারা দল কর্মী এবং সাধারণ মানুষের জন্য কল্যানকর।