1. admin@jationews24.com : admin :
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:১৬ পূর্বাহ্ন

৬ মাসের তেল আমদানি নিশ্চিত, আরও ৮ জাহাজ আসছে আগস্টে

  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৮ জুলাই, ২০২২
  • ১৪৩ পড়া হয়েছে
জাতীয় নিউজ ২৪
ফাইল ছবি/ পেট্রোল পাম্প
অনলাইন ডেস্ক

বুধবারের (২৭ জুলাই) হিসেবে ডিজেল বর্তমানে মজুত রয়েছে ৪ লাখ ৩১ হাজার ৮৩৫ মেট্রিক টন। ১৩ হাজার ৬০৭ মেট্রিক টন দৈনিক গড় বিক্রি হিসেবে ৩২ দিনের মজুত আছে।

পর্যাপ্ত পরিমাণ জ্বালানি তেলের মজুত রয়েছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনের আওতাধীন কোম্পানিগুলোর ডিপোতে। দেশে জ্বালানি তেলের কোনো ঘাটতি বা সংকট নেই। এমন কোনো শঙ্কাও নেই। আগামী ৬ মাসের জন্য প্রয়োজনীয় তেল আমদানির প্রক্রিয়া পাইপলাইনে আছে। জুলাই মাসে এসেছে ৯ জাহাজ, আগস্টে আসবে আরও ৮টি জাহাজে আসবে তেল।

জাতীয় নিউজ ২৪

Advertisements

বুধবার (২৭ জুলাই) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানায়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, একটি স্বার্থান্বেষী মহল জ্বালানি তেলের মজুত নিয়ে অসত্য ও মনগড়া তথ্য প্রচার করছে, যা সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করছে। আমরা দৃঢ় প্রত্যয়ে বলছি, বর্তমানে দেশে জ্বালানি তেলের কোনো ঘাটতি বা সংকট নেই। ভবিষ্যতেও সংকটের কোনো আশঙ্কা নেই।

মন্ত্রণালয় জানায়, বুধবারের (২৭ জুলাই) হিসেবে ডিজেল বর্তমানে মজুত রয়েছে ৪ লাখ ৩১ হাজার ৮৩৫ মেট্রিক টন। ১৩ হাজার ৬০৭ মেট্রিক টন দৈনিক গড় বিক্রি হিসেবে ৩২ দিনের মজুত আছে। একইভাবে জেট-এ-১ মজুত রয়েছে ৪৪ দিনের ও ফার্নেস অয়েল মজুত রয়েছে ৩২ দিনের। অর্থাৎ দেশের মজুত সক্ষমতা অনুসারে যথেষ্ট পরিমাণ জ্বালানি তেল মজুত রয়েছে।

উল্লেখ্য, পেট্রোল পুরোটাই বাংলাদেশ উৎপাদন করে। চাহিদা অনুযায়ী অকটেনের প্রায় ৪০% উৎপাদিত হয় দেশে।

জাতীয় নিউজ ২৪

Advertisements

এদিকে জুলাই মাসে ৯টি জাহাজ থেকে ইতোমধ্যে ২ লাখ ৫৫ হাজার মেট্রিকটন ডিজেল, ২টি জাহাজে হতে প্রায় ৪৩ হাজার মেট্রিক টন জেট-এ-১, একটি জাহাজ থেকে ২৪ হাজার ৬৭৭ মেট্রিক টন অকটেন এবং দুটি জাহাজ হতে ৫৩ হাজার ৩৫৮ মেট্রিক টন ফার্নেস অয়েল নেওয়া হয়েছে।

এছাড়া আগস্ট মাসে ৮টি জাহাজে ২ লাখ ১৮ হাজার মেট্রিক টন ডিজেল, একটি জাহাজে ২৫ হাজার মেট্রিক টন জেট-এ-১, একটি জাহাজে ২৫ হাজার মেট্রিক টন অকটেন আসবে।

মন্ত্রণালয় জানায়, আগামী ছয় মাসের আমদানি পরিকল্পনা অনুসারে জ্বালানি তেল বাংলাদেশে আসবে। এর ৫০ ভাগ জি-টু-জি চুক্তির মাধ্যমে। বাকি ৫০% উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে ক্রয়াদেশ দেওয়া হয়েছে। ঘাটতি হওয়ার কোনো আশঙ্কা নেই।

বিজ্ঞপ্তিতে ভর্তুকি মূল্যে সরবরাহ করা জ্বালানি তেল ব্যবহারে মিতব্যয়ী ও সাশ্রয়ী হওয়ার জন্য জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

এই ধরণের অন্যান্য সংবাদসমূহ...


© 2020 জাতীয় নিউজ ২৪। সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত।

কারিগরি সহায়তায়- White NS

প্রযুক্তি সহায়তায় BTMAXHOST