চিত্রনায়ক আলমগীর স্যার, অরুণ সরকার রানার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সাংস্কৃতিক কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ বলে জানিয়েছেন তারিন জাহান। বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও অন্যতম মুখপাত্র অভিনেত্রী তারিন জাহান বলেছেন, জীবনের মায়া ত্যাগ করে ১৯৭৬ সালে আলমগীর কুমকুম, সারাহ বেগম কবরী, চিত্রনায়ক আলমগীর এবং অরুণ সরকার রানার নেতৃত্বে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর হত্যাকারীদের বিচারের দাবীতে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট গঠিত হয়েছিল।
বর্তমানে অনেকে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট এর পরিচয় দেন অথচ তারা বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রতিষ্ঠাতার সভাপতি চলচিচত্র পরিচালক আলমগীর কুমকুম ও প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক,১৯৯৮ সাল থেকে কার্যকারী সভাপতি, মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সভাপতি এর দায়িত্ব পালন করেছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা, সাবেক সাংসদ সদস্য খ্যাতিমান অভিনেত্রী সারাহ বেগম কবরীর কমিটির কেউই সদস্য ছিলেন না। এই দুইজনের স্বাক্ষরিত কোন চিঠিও নেই। আলমগীর কুমকুম ভাই মারা যাওয়ার পর আওয়ামীলীগ যেহেতু ক্ষমতায় এসেছে তখন কিছু লোক এই সংগঠন ধ্বংস করার জন্য নিজেদের স্বার্থ হাসিল করার জন্য ব্যবসা বাণিজ্য করার জন্য সরকারী বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করার জন্য বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নাম ব্যবহার করছে।
আলমগীর কুমকুমের পর এই সংগঠন এর একমাত্র কর্ণধার অভিভাবক ছিল সারাহ বেগম কবরী। বঙ্গবন্ধুর পর যেমন হাল ধরেছেন আওয়ামী লীগের তারই সুযোগ্য উত্তরসূরি জননেত্রী শেখ হাসিনা তেমনি ভাবে কুমকুম ভাই এর উত্তরসূরি ছিল কবরী আপা। তিনি হাল ধরেছিলেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের। এখন বর্তমানে হাল ধরেছেন কুমকুম ভাই ও কবরী আপার সুযোগ্য উত্তরসূরি মহানায়ক সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব আমাদের গর্ব সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যাকে নিয়ে আমরা গর্ব করি, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের নিবেদিতপ্রাণ সৈনিক প্রচার বিমুখ মানুষ আলমগীর স্যার। তার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সাংস্কৃতিক কর্মীরা জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত-কে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।